আপনার শরীরে কি থাইরয়েডের সমস্যা বাড়ছে? বুঝে নিন এই লক্ষণগুলি দেখে
থাইরয়েড হল আমাদের স্বরযন্ত্রের দু’পাশে থাকা একটি বিশেষ গ্রন্থি। থাইরয়েড গ্রন্থির কাজ হল আমাদের শরীরের কিছু অত্যাবশ্যকীয় হরমোন (থাইরয়েড হরমোন) উৎপাদন করা। GB ni‡gv‡bi ¯^íZvi Kvi‡Y kvixwiK e„w× K‡g hvq, AwZwi³ IRb ev‡o, Pzj c‡o I †c‡K hvq| Ggb wK nv‡U©i †ivM nq|
Gi Avek¨Kxq Kvhv©ejx nj t
1.‰kk‡e মস্তিস্কের e„w× I Kvh©ক্ষgZv e„w× K‡i|
2.†QvU‡ejvq kix‡ii A½cÖZ¨½ I wUmy¨i e„w×
NUvq|
3.†Kvl, wUmy¨ I A½cÖZ¨‡½i wecvKwµqv
eRvq iv‡L|
4.শ্বাস-প্রশ্বাস ও হার্ট এর স্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে।
5.কেন্দ্রীয় এবং সীমান্তবর্তী কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে।
6.শরীরের ওজন মাংশপেশীর শক্তি নিয়ন্ত্রণ করে।
7.শরীরের তাপমাত্রা ও কোলেস্টরেলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং নানাবিধ গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।
থাইরয়েড ni‡gv‡bi Afv‡e hv
nq t
N¨vM ev MjMÛ †ivM nq| UbwmjvBwUm nq| gvbyl †e‡U nq| GB ni‡gv‡bi ¯^íZvi
Kvi‡YI gvby‡li kvixwiK e„w× K‡g hvq| AwZwi³ IRb ev‡o ev gvbyl †gvUv n‡q hvq|
Pzj c‡o I †c‡K hvq| GjvwR© †ivM nq ev wewfbœ cÖKvi Pg© †ivM nq| GB ni‡gv‡bi
Kvi‡Y gvbyl Kv‡jv ev dm©v nq| GB ni‡gv‡bi Kvi‡Y Lvevi wVKgZ nRg nq bv- d‡j
M¨vw÷ªK nq- Avevi M¨w÷ª‡Ki Kvi‡Y †Kvô-KvwVY¨ †ivM nq| gy‡L eªY I †gQZv nq| Ak© †MR cvBjm nq GB ni‡gv‡bi
Kvi‡Y| nvU© G¨vUvK mn †h †Kvb iK‡gi nv‡U©i †ivM nq| Gi Kvi‡Y †Q‡jgvbyl
†g‡qgvby‡li gZ Ges †g‡qgvbyl †Q‡j‡`i gZ K_v e‡j| GB ni‡gv‡bi Kvi‡Y †k¦Zx ev aej
†ivM nq|
শরীরের জন্য এই থাইরয়েড হরমোনের একটি নির্দিষ্ট মাত্রা আছে। নির্দিষ্ট মাত্রার থেকে কম বা বেশি হরমোন উৎপাদিত হলেই শরীরে তার নানা রকম বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করে। থাইরয়েড হরমোন কম উৎপন্ন হলে বলা হয় হাইপোথাইরয়েডিসম এবং বেশি উৎপন্ন হলে বলা হয় হাইপারথাইরয়েডিসম। কিন্তু কী ভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে থাইরয়েড বাসা বেঁধেছে কিনা?
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক থাইরয়েডের সমস্যার প্রাথমিক লক্ষণগুলি...
১) ওজনে পরিবর্তন: হঠাৎ করেই কোনও কারণ ছাড়া ওজন বেড়ে যাওয়াটা হাইপোথাইরয়েডিসমের ফলে হতে পারে। খাওয়ার পরিমাণ না বাড়ানো সত্ত্বেও হঠাৎ করে ওজন পরিবর্তিত হলে থাইরয়েড হরমোনের পরীক্ষা করানো উচিত। একই ভাবে যাঁদের হঠাৎ করেই বেশ খানিকটা ওজন কমে যায়, তাঁদেরও হাইপারথাইরয়েডিসম থাকার আশঙ্কা রয়েছে।
২) অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা: সারাক্ষণ অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা হাইপারথাইরয়েডিসম-এর লক্ষণ হতে পারে। হাইপারথাইরয়েডিসম হল শরীরে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি থাইরয়েড হরমোন তৈরি হওয়া। সারাক্ষণ শরীরে অস্থির ভাব এবং বিশ্রামহীন বোধ করলে হাইপারথাইরয়েডিসমের সমস্যা আছে কিনা তা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া জরুরি।
৩) চুলের সমস্যা: হাইপোথাইরয়েডিসম হলে অতিরিক্ত চুল পড়া, চুলের বৃদ্ধি কমে যাওয়ার মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। থাইরয়েড হরমোনের স্বল্পতা বা আধিক্য, দুটিই শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তবে সময় মতো সনাক্ত করতে পারলে নির্দিষ্ট মাত্রার অসুধ খেয়ে পুরোপুরি সুস্থ থাকা সম্ভব। তাই থাইরয়েড হরমোন সমস্যার কোনও লক্ষণ দেখা গেলে তা অবহেলা করে ফেলে না রেখে দ্রুত চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৪) অবসন্নতা: নিয়মিত শরীর অবসন্ন লাগার একটি অন্যতম কারণ হতে পারে হাইপোথাইরয়েডিসম। হাইপো থাইরয়েডিসম হল শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় কম থাইরয়েড হরমোন তৈরি হওয়া। সারা রাত পর্যাপ্ত ঘুমানোর পরেও যদি সকালে অবসন্ন লাগে অথবা সারা দিন ধরে ঝিমুনি আসে তাহলে থাইরয়েড হরমোন ঠিক মতো কাজ করতে কিনা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত।
৫) ত্বকের উপর প্রভাব: হাইপোথাইরয়েডিসমের কারণে ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। হাইপোথাইরয়েডিসমের কারণে ঘাম কম হয় এবং ত্বক তার প্রয়োজনীয় আদ্রর্তা পায় না। ফলে ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যায়। হাইপোথাইরয়েডিসমের রোগীদের মধ্যে নখ ভাঙ্গার বা নখে ফাটল ধরার প্রবণতাও বেশি।
৬) গলার স্ফীতি: থাইরয়েড হরমোনের অভাবে অর্থাৎ হাইপোথাইরয়েডিসমের কারণে গলা ফুলে উঠতে পারে। গলায় হাত দিয়ে কোনও অস্বাভাবিক ফোলা কিছু পেলে দ্রুত চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এ ছাড়াও থাইরয়েড হরমোনের অভাবে গলার স্বর কিছুটা কর্কশ বা গম্ভির হয়ে যেতে পারে।
তবে আপনাদের একটা ফুড সাপ্লিমেন্টের কথা বলবো যা আপনার শরীরে থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করবে। আপনাদের একটা ফুড সাপ্লিমেন্টের কথা বলবো যা আপনার শরীরে থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করবে।
বায়োস্প্রে প্লাস প্রোডাক্টটির
মূল্য: ৭০০০ টাকা
আজই যোগাযোগ করুন
পণ্যটি পেতে সরাসরি কল করুন:
মো সাগর হোসাইন: 01314-881407
সারা দেশে কোরিয়ার যোগে পাঠানো সম্ভব।
তবে কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি পূরণে কাজ করবে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপটেন হোম রেমিডি জানিয়েছে এসব খাবারের নাম।
১. নারকেল তেল
নারকেল তেলের মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্যকর মিডিয়াম চেইন ফ্যাটি এসিড। এটি থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে। এটি থাইরয়েড হরমোনকে উদ্দীপ্ত করে; গ্রন্থির কার্যক্রমে ভালো করে। নারকেল তেলকে রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন চকলেট, স্মুদিতে ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে প্রতিদিন তিন টেবিল চামচের বেশি নারকেল তেল খাবেন না।
২. দই
ভিটামিন-ডি থাকার কারণে দই থাইরয়েড স্বাস্থ্যের জন্য আরেকটি ভালো খাবার। ভিটামিন-ডি-এর ঘাটতিতে হাসহিমোটোস রোগ হয়। এটি হাইপোথাইরয়েডিজমের একটি বড় কারণ।
৩. স্যামন মাছ
স্যামন মাছ থাইরয়েড স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে বেশ ভালো খাবার। এর মধ্যে আছে প্রদাহরোধী উপাদান। আর ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড থাকার কারণে স্যামন মাছ অনেক উপকারী।
৪. বাদামি ভাত
কার্বোহাইড্রেট সরাসরি থাইরয়েডের কার্যক্রমে প্রভাব ফেলে। তাই স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট খাওয়া জরুরি। এ জন্য লাল চালের ভাত বা বাদামি ভাত খেতে পারেন। এটি হজমের সমস্যা সমাধান করবে। অনেক সময় থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি হলে হজমের সমস্যা হয়। তবে থাইরয়েড ওষুধ খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে এটি খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
৫. ডিম
ডিম তিনটি পুষ্টির খুব ভালো উৎস টাইরোসিন, আয়োডিন ও সেলেনিয়াম। এগুলোর অভাবে থাইরয়েডে সমস্যা হয়। ডিম খেলে থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যক্রম ভালোভাবে হয়।
তবে আপনাদের একটা ফুড সাপ্লিমেন্টের কথা বলবো যা আপনার শরীরে থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করবে। আপনাদের একটা ফুড সাপ্লিমেন্টের কথা বলবো যা আপনার শরীরে থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা ঠিক রাখতে সহায়তা করবে।

0 Comments