আপনি কি আপনার তারুন্য আবার ফিরে পেতে এবং ধরে রাখতে চান ?…..
তারুণ্য ধরে রাখতে সকলেই চায়। ত্বকে যাতে বয়সের ছাপ না পড়ে সেই নিয়ে চিন্তা প্রায় সকলের মধ্যেই আছে। এজন্য অনেক অনেকে রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করে। কেউ ডায়েট, কেউ ব্যায়াম, আবার কেউ নিয়মিত ত্বক পরিচর্যা করে থাকে। কিন্তু এসব বাদ দিয়েও যেটা সবথেকে বেশি প্রয়োজন তা হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস। নিত্যদিনের জীবনধারার পাশাপাশি পর্যাপ্ত মানের খাদ্যাভ্যাস তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
দেখে নিন তারুণ্য ধরে রাখতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কি কি খাবার রাখা আবশ্যক-
১: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ গ্রিন টি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা অত্যন্ত জরুরী। ত্বকের সুরক্ষা প্রদানে গ্রীন টি খুবই উপকারী। এটি ফ্রি রেডিক্যাল এর সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম। এছাড়া গ্রিন টি ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এবং ত্বক উজ্জ্বল ও তারুণ্য রাখতে সাহায্য করে।
২: ব্রকলি ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্রকলি খেলে এটি মানসিক চাপ কমাতে, কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করতে এবং ক্যানসার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে।
৩: তারুণ্য ধরে রাখতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড উপকারী উপাদান। এই উপাদানটি সঠিক মাত্রায় পাওয়া যায় ওয়ালনাটে। ওয়ালনাট শুধু তারুণ্য ধরে রাখতে না, এটি শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতেও উপকারী।
৪: অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর চমৎকার উৎস পালং শাক, বার্ধক্যজনিত সমস্যা সমাধানের উপকারী। এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে। তারুণ্য ধরে রাখতে নিয়মিত এই খাবারটি খেলে উপকার পাওয়া যাবে।
৫: তারুণ্য ধরে থাকতে টমেটো খুবই উপকারী একটি উপাদান এর মধ্যে থাকা শক্তিশালী উপাদান। লাইকোপেন ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এবং ত্বককে উজ্জ্বল ও দীপ্তিময় রাখে।
৬: রসুনের মধ্যে থাকা উপাদান এলিসিন শরীরের ফ্রি রেডিক্যালের সঙ্গে লড়াই করে ত্বককে সুরক্ষিত রাখতে সক্ষম।
এছাড়া আমাদের তারুণ্য ধরে রাখতে হলে আমাদেরকে বার্ধক্য থেকে দূরে থাকতে হবে। বৃদ্ধাবস্থা প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ ডা: ড্যানিয়েল রুডম্যান বলেছেন যে, বৃদ্ধাবস্থা হল একটি রোগ। এই রোগের নাম হল গ্রোথ হরমোন ঘাটতির সিনড্রোম। এটি এখন প্রতিরোধ ও নিরাময়যোগ্য। বৃদ্ধাবস্থার সাথে সরাসরি সংশ্লিষ্ট অনেক লক্ষনের একটি হল গ্রোথ হরমোনের ঘাটতি। এছাড়াও অন্যান্য লক্ষণগুলো হল:
১. ত্বক কুচকে যাওয়া ২. চুল পাকা ৩. অতিরিক্ত মেদ বৃদ্ধি ৪. দৃষ্টিশক্তি হ্রাস ৫. মানসিক কর্মশক্তি হ্রাস ৬. শারীরিক কর্মশক্তি হ্রাস ৭. ঘুমে ব্যঘাত ঘটা ৮. স্বরণশক্তি হ্রাস ৯. হৃদ রোগের ঝুকি ইত্যাদি।
হিউম্যান গ্রোথ হরমোন (HGH) কি?
হিউম্যান গ্রোথ হরমোন (HGH) হল একটি হরমোন যা আমাদের মগজের গভীরে পিটুইটরি গ্লান্ড থেকে উৎপন্ন হয়। আমাদের মগজের গভীরে যেখান থেকে প্রচুর পরিমাণ নি:সৃত হরমোনের মধ্যে এটি অন্যতম যাকে শরীরের Master হরমোন বলে। এটা শরীরের কোষ, অস্থি, মাংসপেশী ও অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে ও সচল রাখে।
কেন আমাদের নিজস্ব HGH এর নি:সর প্রয়োজন?
যদি আমরা নিজস্ব HGH এর নি:সরনের মাত্রা ১০০ মাইক্রো গ্রাম /লি./দিন থেকে ২০০ মাইক্রো গ্রাম /লি./দিন পর্যন্ত বাড়াতে পারি তাহলে আমরা আমাদের বার্ধ্যকের সময়কালকে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত পিছিয়ে দিতে পারি।
বিশ্বব্যাপী ২৮,০০০ ক্লিনিক্যাল পরীক্ষায় HGH এর যে উপকারিতা পরিলক্ষিত হয়েছে তা হলো-
* বৃদ্ধাবস্থা রোদ করে *পেশী বৃদ্ধি করে *হাড় ক্ষয় রোদ করে *হৃদ যন্ত্রের ক্রিয়ার উন্নতি ঘটায় *কোলেস্টরেলের মাত্রা কমায় *যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে *দুর্বল পেশীকে সবল করে *জীবনীশক্তি ও মেধাশক্তি বৃদ্ধি করে *প্রাণ শক্তি বৃদ্ধি করে *অস্থির ঘনত্ব বৃদ্ধি করে *ফুসফুসের হার্টের ক্রিয়ার উন্নতি করে *রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে *অগ্নাশয়ের (Pancreas) কার্যক্ষমতা সচল রাখে *শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমায় *ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা ও মসৃনতা বাড়ায়
কিভাবে শরীরের গ্রোথ হরমোন (HGH) এর মাত্রা ঠিক রাখা যায়?
১. ইনজেকশন বা ঔষধ এর মাধ্যমে সিনথেটিক HGH গ্রহণ।
২. প্রাকৃতিক পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের মাধ্যমে যাতে এ্যামিনো এসিড আছে।
ডক্টর রোনাল্ড ক্লাজ প্রণীত “Grow young with HGH” বইতে উল্লেখিত চিকিৎসা গবেষণা মোতাবেক অতি প্রয়োজনীয় এ্যামিনো এসিড হল- এল-আরজিনিন, এল-অরনিথিন, এল গ্লুটামিন ও এল-লাইসিন।শুধুমাত্র ধনী ব্যক্তিরাই এই ধরনের HGH এর খরচ বহন করতে পারে।
কিন্তু মজার কথা হলো আপনি আশ্বস্থ হবেন এ টা জেনে যে, স্বল্প মূল্যে শতকরা ১০০ ভাগ বিশুদ্ধ ও প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পন্নআপনাদের একটা ফুড সাপ্লিমেন্টের কথা বলবো যা আপনার কোষের পুনর্গঠন করে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিহত করে।
আজই যোগাযোগ করুন
পণ্যটি পেতে সরাসরি কল করুন:
মো সাগর হোসাইন: 01314-881407
সারা দেশে কোরিয়ার যোগে পাঠানো সম্ভব।
HGH ব্যবস্থাপত্র এবং বায়োস্প্রে প্লাস ফর্মুলার মধ্যে পার্থক্য কি?
চিকিৎসক কর্তৃক প্রদত্ত ব্যবস্থাপত্র হল, একটি
সিনথেটিক HGH এর
ব্যবস্থাপত্র। এতে
প্রতি মাসে
প্রায় ১৫০০
মার্কিন ডলার
খরচ হয়।
শুধুমাত্র ধনী
ব্যক্তিরাই এই
ধরনের HGH এর
খরচ বহন
করতে পারে।
এটি ইনজেকশনের মাধ্যমে গ্রহণ
করা হয়
এবং এর
একটি সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে এবং
ব্যবহারকারী এই
ইনজেকশনের প্রতি
নির্ভরশীল হয়ে
পড়বেন।
অপরদিকে, এবিনিউট্রিক এর শতকরা
১০০ ভাগ বিশুদ্ধ ও প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পন্ন বায়োস্প্রে প্লাস
সম্পর্কে আপনি
আশ্বস্থ হবেন
যে, এতে এমন
কোনো উপাদান
নেই যাতে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে
পারে বরং
HGH এর সকল
প্রতিক্রিয়া প্রাপ্ত হবেন। গরুর
দুধের ক্লোস্ট্রাম (শাল দুধ)
হতে নি:সৃত
এ্যামিনো এসিড
ও IGF-1 এর পুন:
সমন্বয়ের মাধ্যমে বায়োস্প্রে প্লাস
তৈরি হয়
যা রক্তের সাথে
মিশ্রিত হয়ে
একযোগে কাজ
করে।
কিভাবে IGF-1 কাজ করে?
IGF-1 সোমাটোমেডিন নামেও পরিচিত। পিটুইটারি গ্ল্যান্ড হতে গ্রোথ হরমোন নি:সৃত হওয়ার সাথে সাথে আমাদের যকৃত (লিভার) IGF-1 উৎপন্ন করে। IGF-1 উৎপন্ন হওয়ার কারণে গ্রোথ হরমোনের সকল প্রভাব আমাদের শরীরে পরিলক্ষিত হয়।
লিভার হতে উৎপন্ন হওয়া IGF-1 আমাদের শরীরের কোষ বৃদ্ধি ঘটাতে বিভিন্ন টিস্যুর উপর কাজ রতে থাকে।
IGF-1 ইপিডারমাল (ত্বক) সহ আমাদের শরীরের বিভিন্ন কোষ বৃদ্ধি কাজ করে যা প্লাটিলেট ডিরাইভড (রক্ত) রক্ত, পেশী, নার্ভ, সিলিয়ার নিওরোট্রফিক (কোষ) প্রবৃদ্ধির উপাদান।

0 Comments