মাথাব্যথায় ফিজিও থেরাপি

 মাথাব্যথা এক পরিচিত স্বাস্থ্য সমস্যা। মাথাব্যথায় ভোগেননি এমন লোক খুঁজে বের করা মুশকিল। মাথাব্যথা নানা কারণে হতে পারে। সার্ভিকো জেনিক, উচ্চ রক্তচাপ, দৃষ্টির সমস্যা, দাঁত ও কানের ইনফেকশন, মাইগ্রেন, টেনশন, সাইনোসাইটিস, ব্রেইন টিউমার এমনকি দুশ্চিন্তার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রায় শতকরা ১৮ ভাগ লোক মাথাব্যথায় ভুগে থাকেন। এই শতকরা ১৮ শতাংশের মধ্যে ১৪ শতাংশ লোক সার্ভিকো জেনিক হেডেকে ভোগেন।


অর্থাৎ ব্যথা হয় মাথায় কিন্তু ব্যথার উৎপত্তি ঘাড়ের উপরিভাগে। ঘাড়ের উপরিভাগ আর মাথার বেশ কিছু অংশের স্নায়বিক সংযোগ এক থাকায় ঘাড়ের সমস্যা থাকলেও রোগী কষ্ট পায় মাথায়। রিমাটয়েড আর্থ্রাইটিস নামক এক ধরনের বাতজ্বর, ঘাড়ের উপরিভাগের মাংসপেশির উৎপত্তিস্থল এবং ঘাড়ের উপরিভাগের জয়েন্টের সমস্যা হলেও সেখান থেকে সার্ভিকো জেনিক হেডেক হতে পারে। এ ছাড়া সড়ক দুর্ঘটনা থেকেও সার্ভিকো জেনিক মাথাব্যথা হতে পারে। মহিলারা পুরুষদের চেয়ে অধিক হারে রোগটিতে ভুগে থাকেন। মাথাব্যথার কারণ অনুসন্ধানে যখন কোনো ধরনের পরীক্ষা করার পরও কোনো কিছু ধরা না পড়ে, তখন সার্ভিকো জেনিক কারণটিকে চিকিৎসকরা দায়ী করে থাকেন। এ ধরনের সমস্যায় আক্রান্ত রোগীরা মাথাব্যথার সঙ্গে বমি বমি ভাব এবং মাথা ঘোরানোর অভিযোগ করে থাকেন। তখন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা রোগটিকে সার্ভিকো জেনিক বলে ধারণা করে থাকেন। ফিজিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞরা ঘাড় পরীক্ষা করে দেখেন, ঘাড়ের উপরিভাগের ডান-বাম দিকের নির্দিষ্ট কোনো অংশে ব্যথা রয়েছে কি-না। পাশ থেকে পরীক্ষা করলে দেখা যাবে রোগীর ঘাড় একটু সামনের দিকে হেলানো আছে। পরীক্ষা করলে দেখা যাবে রোগীর ঘাড় আর মাথার পেছনের অংশের সংযোগস্থলের নির্দিষ্ট অংশে চাপ দিলে ব্যথা অনুভূত হচ্ছে। ঘাড়ের মাংসপেশিও দুর্বল হয়ে পড়ায় তাদের ঘাড়ের নড়াচড়াও কমে আসে। সার্ভিকো জেনিক হেডেকের ক্ষেত্রে মাথার এক্স-রে, সিটিস্ক্যান ও এমআরআই, রক্তচাপ নির্ণয়ে ব্লাড সুগার, কোলেস্টেরল, চোখ, দাঁত এবং কানের পরীক্ষা- এসব কিছু করেও কোনো সিদ্ধান্তে আসা যায় না। এ ধরনের সমস্যায় আক্রান্ত রোগীর মাথাব্যথা কমাতে ফিজিও থেরাপিস্টরা ঘাড়ের সফট টিস্যু মোবালাইজেশন, স্ট্রেসিং, স্ট্রেংদেনিং, হোল্ড রিলাক্স এরকম নানা ধরনের ব্যায়াম দিয়ে থাকেন। তার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয় লো-লেভেল লেজার থেরাপি, আল্ট্রাসাউন্ড থেরাপি, হট বা কোল্ড থেরাপি ব্যথার প্রকরণ অনুযায়ী।


তাই এথেকে মুক্তির জন্যে আমরা আপনাদের একটা ফুড সাপ্লিমেন্টের কথা বলবো

 

আর তা হলো -বায়ো স্প্রে প্লাস। 

 

এর উছিলায় ১০০% তারা এই সকল রোগ থেকে মুক্তি পাবে।

বায়ো স্প্রে প্লাসে আছে

৩ প্রকার Natarul growth factor

IGF-1, IGF-2, GF-B    যা  আমাদের শরীরে মেলাটোনিন হরমোন উৎপন্ন করতে সহায়তা করে।

IMG

এছাড়া আছে

 ২২ প্রকার Amino acids

A-Alanine, L-Arginine, Asparagin, Beta Alanin, Citruline, L-Cysteine, Glutamine, Glutamine acid, Glycine, Histidine, valine,

 Isoleucine, L-Lysine, L-Methionine, Ornithine, Phenylalnine,Serine, Proline, Taurine, Threonine, Tyrosine, tryptophan.

  ১০ প্রকার Essential Vitamins

Vitamine A

Vitamine B1(Thiamine)

Vitamine B2(Riboflabin)

Vitamine B3(Niacin)

Vitamine B6(Pyridoxine)

Vitamine B9(Folic Acid)

Vitamine B12

Vitamine C

Vitamine D

Vitamine E

 ১০ প্রকার Minerals

Calsium, Chromim, Iron,

Magnesium, Phosphorous,

Potassium, Selenium, Zinc,

selenium, sodium, copper.

 ৩ প্রকার Immunoglobulins

IGG, IGA, IGM

 

 

বায়োস্প্রে প্লাস এর ব্যবহারবিধি

. জিহবার নিচে / বার স্প্রে করে মিনিট মুখ বন্ধ করে রাখুন। এর পরে গিলে ফেলুন।

. / মিনিট পর দুই গ্লাস পানি পান করুন।

. প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এবং রাতে ঘুমাতে যাবার আগে নিয়মিত দুইবার ব্যবহার করুন।

নিয়মিত ব্যবহারে একটি বোতল প্রায় ৩০ দিন বা মাস ব্যবহার করা যাবে। ব্যবহারকালীন সময়ে পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করতে হবে।

বায়োস্প্রে প্লাস প্রোডাক্টটির মূল্য: ৭০০০ টাকা

আজই যোগাযোগ করুন
পণ্যটি
 পেতে সরাসরি কল করুন:

মো সাগর হোসাইন: 01314-881407

সারা দেশে কোরিয়ার যোগে পাঠানো সম্ভব।







0 Comments