আপনার কি প্রায় মাঝরাতেই ঘুম ভেঙে যায়?
প্রায়
প্রতিদিনই কি মাঝরাতে
হঠাৎই ঘুম ভেঙে যাচ্ছে? আর তারপর হাজার
চেষ্টার পরও ঘুম আসতে চাইছে না? এমন সমস্যায় কিন্তু
অনেকেই পড়েছেন, কিন্তু
চটজলদি কী করবেন
তা ভেবে ঠিক করতে পারেননি।
প্রয়োজনের তুলনায় ঘুম বেশি বা কম হলেই তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বেশি ঘুমানো, কম ঘুমানো,
অনিদ্রা, ঘুম পাতলা হওয়া— ঘুম নিয়ে এই সব নানা জটিলতার কারণে আমরা আক্রান্ত হই এমন সব মারাত্মক রোগ-ব্যধিতে যেগুলি সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। তাই এই অসময়ে ঘুম ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। ভাবছেন, এমন হলে কী করবেন! আসলে এর জন্য হয়তো আমাদেরই কয়েকটি অভ্যাস দায়ি, যা বদলে ফেললেই সমস্যার সমাধান সম্ভব। আসুন এ বিষয়ে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক…
ঘুমের সময় এলেই আমাদের শরীর থেকে মেলাটোনিন হরমোনের নিঃসরণ শুরু করে। সাধারণত রাতেই এই হরমোন সক্রিয় ভাবে কাজ করে। ঘুমের সময় শুয়ে শুয়ে তাই মোবাইল বা ল্যাপটপ ঘাঁটলে এই হরমোনের
নিঃসরণ বাধাপ্রাপ্ত হয়। তাই ঘুমের সময় এই সব কাজ-কর্ম থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
এখন আসুন জেনে নেই,মেলাটোনিন কি?
মেলাটোনিন হলো পিনিয়াল গ্ল্যান্ড নিঃসৃত এমন একটি পদার্থ যা ঘুমের ঔষধের ভূমিকা পালন করে।
একবার উত্পাদিত হয়ে গেলে এটি রক্ত প্রবাহ এবং সেরিব্রোস্পাইনাল তরল (মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের চারপাশের তরল) এর মধ্যে লুকিয়ে থাকে এবং দূরবর্তী অঙ্গগুলিতে সংকেত দেয়।
মেলাটোনিন মস্তিষ্ক থেকে শরীরের সমস্ত অঞ্চলে প্রচলন দ্বারা বাহিত হয়।
মেলোটোনিনের জন্য নির্দিষ্ট রিসেপ্টর নামক প্রোটিনগুলি প্রকাশ করে এমন টিস্যুগুলি রাতে রাতে মেলাটোনিন সঞ্চালনের শিখরটি সনাক্ত করতে সক্ষম হয় এবং এটি দেহকে বোঝায় যে এটি রাত-সময়।
রাতের সময়ের মেলাটোনিনের মাত্রা দিনের সময়ের ঘনত্বের চেয়ে কমপক্ষে 10-গুণ বেশি।
মেলাটোনিন কী করে?
১/ রাতব্যাপী মানসম্মত ঘুম নিশ্চিত করে।
২/অবসন্নতা ও বিভিন্ন শারীরিক সমস্যাবলী কার্যকরভাবে দূর করে।
৩/ মুক্ত যৌগমূলক(Free Radicals) অপসারণ করে। (Radicals) এবং বিপাক্রিয়ার অন্যান পার্শ্ব - প্রভাব বাধা গ্রস্থ করার ক্ষেত্রে ইহা শক্তিশালী বিজারনকারী Antioxident/Detoxification হিসেবে কাজ করে।
মেলাটোনিন হরমোন এর অভাবে যা হয়
১/মস্তিষ্কের সমস্যা দেখা দেয় , মানুষ বাক প্রতিবন্ধী হতে পারে।
২/ঘুম খুবই কম হবে , ঘুম কম হতে হতে এক সময় পাগলামী দেখাদিবে।
৩/শরীরে প্রচুর পরিমানে টক্সিন জমা হয়।
৪/ মেলাটোনিন হরমোনের অভাবে শরীরে দাদ ও একজিমা হয় , অকালে চুল-দাড়ি পেকে ও পড়ে যায়।
মানসিক
চাপ আপনার ঘুমের
ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
আপনি যদি মানসিক
চাপ বা দুশ্চিন্তা নিয়ে ঘুমোতে যান, তাহলে
আপনার অবচেতন মনে ওই বিষয়গুলি ক্রিয়াশীল থাকে।
ফলে আপনার শরীর অবসন্ন হয়ে পড়লেও
মন সজাগ থাকে।
ফলে ঠিক মতো ঘুম হয় না। তাই মানসিক চাপ কাটাতে বা কমাতে
রোজ ধ্যান করুন।
ধ্যান বা মেডিটেশন মানসিক
চাপ কমাতে খুবই কার্যকর!
শোবার আগে মদ্যপান বা ধূমপানের
অভ্যাস ত্যাগ করুন। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মদ এবং নিকোটিন ম্যালাটোনিন নামের হরমোনের ক্ষমতা ও কার্যকারীতা হ্রাস করে। এই হরমোন আমাদের ঘুমের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে মদ্যপান বা ধূমপানের
অভ্যাস সাময়িক ভাবে আমাদের স্নায়ুগুলিকে শিথিল করে দিলেও আমাদের মস্তিষ্কের কোষগুলিকে সক্রিয় করে দেয়। ফলে মদ্যপান বা ধূমপানের দীর্ঘমেয়াদী অভ্যাস ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাবেই।
এখন জানা যাক আমাদের শরীর
কিভাবে প্রচুর পরিমানে মেলাটোনিন উৎপন্ন করতে পারবে।
এ পর্যায়ে আমরা পরিচিত হই
৩ প্রকার ন্যাচারাল গ্রোথ ফ্যাক্টর এর সাথে
-IGF-1, IGF-2, GF-B.
৩ প্রকার Natarul growth
factor পিনিয়াল গ্রন্থির ঘাটতি পূরণ করে নতুন সেল উৎপন্ন করে পিনিয়াল গ্রন্থিকে সবল
করে তুলে ফলে পিনিয়াল গ্রন্থি মেলাটোনিন হরমোন উৎপন্ন করতে পারে।তাই আমাদের জানতে হবে
৩ প্রকার ন্যাচারাল গ্রোথ কোথায় পাবো।
বায়ো স্প্রে প্লাসে আছে
৩ প্রকার Natarul growth factor
IGF-1, IGF-2, GF-B যা আমাদের
শরীরে মেলাটোনিন হরমোন উৎপন্ন করতে সহায়তা করে।
এছাড়া আছে
২২
প্রকার Amino acids
A-Alanine, L-Arginine, Asparagine, Beta
Alanin, Citruline, L-Cysteine, Glutamine, Glutamine acid, Glycine, Histidine,
valine,
Isoleucine, L-Lysine, L-Methionine, Ornithine,
Phenylalanine, Serine, Proline, Taurine, Threonine, Tyrosine, tryptophan.
১০
প্রকার Essential Vitamins
Vitamine A
Vitamine B1(Thiamine)
Vitamine B2(Riboflabin)
Vitamine B3(Niacin)
Vitamine B6(Pyridoxine)
Vitamine B9(Folic Acid)
Vitamine B12
Vitamine C
Vitamine D
Vitamine E
১০
প্রকার Minerals
Calsium, Chromim, Iron,
Magnesium, Phosphorous,
Potassium, Selenium, Zinc,
selenium, sodium, copper.
৩
প্রকার Immunoglobulins
IGG, IGA, IGM
বায়োস্প্রে প্লাস এর ব্যবহারবিধি:
১. জিহবার নিচে ৩/৫ বার স্প্রে করে ২ মিনিট মুখ বন্ধ করে রাখুন। এর পরে গিলে ফেলুন।
২. ৩/৫ মিনিট পর দুই গ্লাস পানি পান করুন।
৩. প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এবং রাতে ঘুমাতে যাবার আগে নিয়মিত দুইবার ব্যবহার করুন।
নিয়মিত ব্যবহারে একটি বোতল প্রায় ৩০ দিন বা ১ মাস ব্যবহার করা যাবে। ব্যবহারকালীন সময়ে পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করতে হবে।
বায়োস্প্রে প্লাস প্রোডাক্টটির মূল্য: ৭০০০ টাকা
আজই যোগাযোগ করুন
পণ্যটি পেতে সরাসরি কল করুন:
মো সাগর হোসাইন: 01314-881407
সারা দেশে কোরিয়ার যোগে পাঠানো সম্ভব।


0 Comments