উচ্চ রক্তচাপ কি?

What is blood pressure?

রক্তচাপ যদি স্বাভাবিকের চাইতে বেশি থাকে তাহলে তাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন বলে। তবে কেও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে তা বলার আগে অন্তত তিন দিন তিনটি ভিন্ন সময়ে অন্তত মিনিট বসে থাকার পর রক্তচাপ মাপা উচিত। যদি তিন বারই বেশি পাওয়া যায়, তবে তিনি উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন বলে নিশ্চিত বলা যায়। বাংলাদেশে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনকে অনেকসময় শুধু "প্রেশার" বলেও উল্লেখ করা হয়।

 


লক্ষণ

বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের তেমন কোন লক্ষণ থাকে না। আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন কিন্তু তারা নিজেরা সেটা জানেন না। বেশিরভাগ সময় দেখা যায় অন্য কোনো রোগের জন্য চিকিৎসা নিতে গিয়ে অথবা দীর্ঘদিনের উচ্চ রক্তচাপ থেকে কোন একটা জটিল বা খারাপ কিছু হবার পরেই ধরা পড়ে এই উচ্চ রক্তচাপের ব্যাপারটা। এজন্য একে 'নীরব ঘাতক' বলা হয়ে থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে অবশ্য মাথা ব্যাথা বা ভার লাগা, শরীর খারাপ লাগা ইত্যাদি দেখা যায়। এক অর্থে তাদের ভাগ্য ভাল, কারণ তাদের ক্ষেত্রে প্রথম দিকেই রোগটা ধরা পড়ে।  

রক্তচাপ অনেক বেশি বেড়ে গেলে আরও কিছু  লক্ষণ দেখা যেতে পারে, যেমন,  মাথা ব্যাথার পাশাপাশি চোখে ব্যাথা বা ঝাপসা দেখা, নিশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া অথবা নাক দিয়ে রক্ত পড়া। একে ম্যালিগন্যান্ট হাইপারটেনশন বলে। সেক্ষেত্রে দেরী না করে হাসপাতালে ছোটা উচিত।

এর মানে আপনি খুব দ্রুত ব্রেন স্ট্রোক করে প্যারালাইসিস হতে যাচ্ছেন ।

প্রতিরোধে করণীয়

এই লক্ষণগুলির জন্য তাত্ক্ষণিক চিকিত্সার যত্ন প্রয়োজন। উচ্চ রক্তচাপ সহ এগুলি প্রত্যেকের মধ্যে ঘটে না, তবে এই অবস্থার লক্ষণ উপস্থিত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করা মারাত্মক হতে পারে।

আসুন আমরা জেনে নেই কিভাবে আমরা এই উচ্চ রক্ত চাপ থেকে মুক্তি পাবো

উচ্চ রক্ত চাপের প্রধান কারণ হিসেবে মেডিকেল সাইন্স বলছে রক্ত নালিতে নাইট্রিক অক্সাইডির অভাব। এবং রক্ত নালিতে কোলেস্টেরল মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে রক্ত নালীকে সরু করে দেয়। 

নাইট্রিক অক্সাইড যা আমাদের রক্তনালীকে পিচ্ছিল রাখে রক্ত নালীতে  কোলেস্টেরল জমতে দেয় না।  কিন্তু আমাদের অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ভেজাল যুক্ত খাবার আমাদের দেহের ক্ষতির অন্নতম কারণ।

আমরা খাদ্য থেকে অ্যামিনো অ্যাসিড এল-আরজিন পাওয়ার কথা তা আমরা পাচ্ছি না তাই আমরা আজ উচ্চ রক্ত চাপের মতো মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হচ্ছি।

 আমাদের কিছু বুঝে উঠার আগেই আমরা ব্রেইন স্ট্রোক সহ প্যারালাইসিস এর মতো রোগে আক্রান্ত হয়ে বিছানায় শুয়ে পড়ছি। এল-আরজিন শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড নামক রাসায়নিকে রূপান্তরিত হয়। নাইট্রিক অক্সাইড রক্তনালীকে উন্নত রক্ত প্রবাহের জন্য আরও প্রশস্ত করে তোলে।

 এল-আরজিন শরীরের বৃদ্ধি হরমোন, ইনসুলিন এবং অন্যান্য পদার্থের নির্গমনকেও উত্সাহ দেয়।

 আমাদের পণ্যে বায়ো স্প্রে প্লাসে  এল-আরজিন সহ আরো ২২ প্রকারের এমনো অ্যাসিড আছে যা আপনার শরীরে সম্পূর্ণ খেয়াল রাখবে। ২২ প্রকার Amino acids ,A-Alanine, L-Arginine, Asparagine, Beta Alanin, Citruline, L-Cysteine, Glutamine, Glutamine acid, Glycine, Histidine, valine, Isoleucine, L-Lysine, L-Methionine, Ornithine, Phenylalanine, Serine, Proline, Taurine, Threonine, Tyrosine, tryptophan.

১০ প্রকার Essential Vitamins Vitamine A Vitamine B1(Thiamine) Vitamine B2(Riboflabin) Vitamine B3(Niacin) Vitamine B6(Pyridoxine)

Vitamine B9(Folic Acid) Vitamine B12 Vitamine C Vitamine D Vitamine E

১০ প্রকার Minerals Calsium, Chromim, Iron, Magnesium, Phosphorous, Potassium, Selenium, Zinc, selenium, sodium, copper.

প্রকার Immunoglobulins IGG, IGA, IGM

বায়ো স্প্রে প্লাস ব্যবহার করলে যারা বর্তমানে ব্রেন স্ট্রোক করে প্যারালাইসিস হয়ে বিছানায় পরে গেছেন ইনশাআল্লাহ তারা সুস্থ হয়ে আবার আগের মতো সুস্থ স্বাভাবিক জীবন করতে পারবেন এবং যারা উচ্চ রক্তচাপের মতো মারাত্মক রোগে ভুগছেন তারা উচ্চ রক্তছাপ থেকে মুক্তি পাবেন। 

ইনশাআল্লাহ আমাদের এই পণ্য মাস ব্যবহারের পর আপনাকে আর হাই ব্লাড প্রেসার এর কোনো ওষুধ খেতে হবে না



বায়োস্প্রে প্লাস প্রোডাক্টটির মূল্য: ৭০০০ টাকা

আজই যোগাযোগ করুন
পণ্যটি পেতে সরাসরি কল করুন:

মো সাগর হোসাইন: 01314-881407

সারা দেশে কোরিয়ার যোগে পাঠানো সম্ভব।

 

 

 

 

0 Comments