মানবদেহে রোগের প্রকারভেদ এবং মুক্তির উপায়।
মানবদেহে রোগের প্রকারভেদ এবং মুক্তির উপায়।
আমরা প্রতিনিয়ত রোগে
আক্রান্ত হচ্ছি, বয়স ৩০ পার হলেই আমাদের শরীর আর আমাদের সংগ দেয় না।
কিন্তু একটা সময়ে আমাদের দাদা পর দাদারা তো ৬০ বছর বয়সে ও খুব শক্ত
ও শক্তির সাথে জীবন অতিবাহিত করে গেছে।
তারা তো কোনো প্রকার
ওষুধ খায় নাই। কিন্তু আমাদের ১৫ বছর বয়সেই গেস্টিকের ওষুধ খাওয়া লাগে। আস্তে আস্তে
ঘরেই ছোট খাটো একটা ফেরমাসি খুলে রাখতে হয়।
এবং একজন তদারপী করে
ওর জন্য এই বেলায় এই ওষুধ ওর জন্য এই। সেই
তদারপী কারি হলেন মা। কারণ সে ঘরের সবার খেয়াল রাখার দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নিয়েছেন।
কিন্তু সে ও জানে এই
ওষুধ তার কোনো কাজে আসতেছে না দিন যত যাচ্ছে রোগ আরো বোরো হয়ে আরো কয়েকটা রোগ বারিয়ে
দিতেছে। কিন্তু তার ও কিছু করার নেই।
আমরা একটু চিন্তা করে
দেখি ডাক্তার কি এসব নিয়ে ভাবে না।
তারা প্রতি নিয়ত গবেষণা করে যাচ্ছেন যাতে কিভাবে আমরা উন্নত জীবন অতি বাহিত করতে পারি।
মানবদেহে যত রকম রোগের সৃষ্টি হয় তাদেরকে প্রধানতঃ দুটি শ্রেণীতে বিভক্ত
করা যায়-
যথা-
(ক) ইনফেকশাস বা সংক্রামক বা ছোঁয়াচে রোগ এবং
(খ) নন-ইনফেকশাস বা অসংক্রামক রোগ বা মেটাবলিক
রোগ
(ক) ইনফেকশাস বা সংক্রামক বা ছোঁয়াচে রোগ:
প্রথমোক্ত রোগের জন্ম হয় জীবাণু এবং ভাইরাস দ্বারা, তাই ঐ সকল রোগ একজনের
দেহ থেকে অন্যজনের দেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে। আসলে এই রোগ ছড়ানোর সঙ্গে মানুষের দেহের ইমিউন
সিস্টেম বা ‘রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা’ ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে । মানব দেহের বাইরে অসংখ্য
রোগজীবাণু বিচরণ করছে, কিন্তু তারা ইচ্ছা করলেই মানুষের দেহে প্রবেশ করতে পারছেনা ।
এই বাধাই মানুষকে নানাবিধ রোগ থেকে বাঁচিয়ে রাখছে । কিন্তু বিশেষ কতগুলো অবস্থায় মানুষের
দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়লে ঐ সকল রোগজীবাণু মানুষের দেহে ঢুকে পড়ে
। তখন মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে । এসব হচ্ছে সংক্রামক বা ছোঁয়াচে রোগের কথা,
যেমন- কলেরা, বসন্ত, যক্ষ্মা, টাইফয়েড, হাম, পোলিও, ডায়ারিয়া, ইনফুয়েঞ্জা ইত্যাদি ।
যা আমাদের সাধারণ চিকিৎসায় নিরাময় হচ্ছে।
(খ) নন-ইনফেকশাস বা অসংক্রামক
রোগ বা মেটাবলিক রোগ:
এছাড়া রয়েছে অসংখ্য রোগ যেগুলো নন-ইনফেকশাস বা অসংক্রামক শ্রেণীভূক্ত,
যেমন- মাথাব্যাথা, বাত, উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবিটিস, মানসিক রোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি ।
ত্রূটিপূর্ণ জীবন যাপন
পদ্ধতি এবং বিপাকীয় কারণে যে সকল রোগ হয় যেমন উচ্চ রক্ত চাপ ,হৃদরোগ , ডায়াবেটিস ,স্ট্রোক ,কিডনীরোগ,প্যারালাইসিস,
arthritis, টিউমার ,
গ্যাংরিনের মতো রোগ যা একবার আমাদের শরীরে বাসা বাধলে আমাদের
সারা জীবন ওষুধ খেয়ে যেতে হচ্ছে। মৃত্যুর আগমুহূর্তে ও আমরা ওষুধ খাচ্ছি কিন্তু শুরুটা
করেছিলাম ২ টাকা দামের ওষুধ দিয়ে মৃত্যুর
আগমুহূর্তে ১৫ টাকা থেকে
৬০ টাকা দামের হাই এন্টিবায়টিক খেলাম কিন্তু কেন সম্পুর্নও রূপে সুস্থ হলাম না।
প্রখ্যাত রক্ত তত্ত্ববিদ
ডক্টর লিওপল্ড
মেটাবলিক রগের অন্যতম
কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন
রক্ত গাঢ় হয়ে যাওয়া ও
রক্ত দূষিত হওয়াকে।
খাদ্য অভ্যাসের সাথে
মেটাবলিক রোগের সরাসরি সম্পর্ক বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের গবেষণার রিপোর্ট।
খাদ্য তালিকায় সেচুরেটেড ফেট বা চর্বি কৃত্রিম রং , লবন ও চিনির
আধিক্য , অতিরিক্ত মশলা এবং রাসায়নিক ভেজাল খাদ্য এই সব রক্ত গাঢ়ত্ব ও দূষণের অন্যতম
কারণ।
প্রতিটি চিকিৎসকের কথা
,আমাদের সুস্থতার জন্য কোনো প্রকার মেডিসিন দরকার নেই দরকার সুষম খদ্দের যা আমাদের
শরীরের সকল প্রকার ঘাটতি পূরণ করে আমাদের শরীরের প্রতিটি অর্গান কে সচল রাখবে এবং প্রতিটি
কোষ বা সেল কে সতেজ রাখবে রক্তকে তার নিয়মান বর্তী কাজ করতে উৎসাহিত করবে। ফলে আমরা
পাবো সুন্দর সুস্থ জীবন।
খাদ্য হতে হবে রাসায়নিক
ও ভেজাল মুক্ত কিন্তু আমাদের বর্তমান চিত্র পুরোটাই উল্টো , বিভিন্ন সুনামধন্য কোম্পানি
প্রতিনিয়ত খবরের হেডলাইনে নিয়ে
আসতেছে তাদের ভেজাল মিশানো
খাবার নিয়ে। আমরা তা গ্রহণ করছি নিরুপায় হয়ে। আর প্রতিনিয়ত স্বাস্থকে ঠেলে দিতেছি মৃত্যুর
দিকে।
আপনি যদি একটু স্বাস্থ্য
সচেতন হন তাহলে পারবেন এই সকল রোগ থেকে নিজে ও নিজ পরিবারকে বাঁচাতে।
একটি সুষম খাদ্য সম্পর্কে বলবো যা আপনার সুস্থথাকার উপায় হতে পারে।
যারা ইতিপূর্বেই রোগী হয়ে গেছেন তাদের জন্য প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে। যারা ক্ষনে
সুস্থ ক্ষনে অসুস্থ অর্থাৎ পূর্বাভাস পাচ্ছেন আপনি বড়ো কোনো রোগে আক্রান্ত হতে যাচ্ছেন
তাদের জন্য কাজ করবে টিকার ভূমিকায়। কারণ এটার প্রধান ও প্রথম কাজ HGH হরমোন কে বৃদ্ধি
করা আপনার রোগ
প্রতিরোধ
ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করা যার ফলে আপনি সুস্থ ও সুন্দর জীবন অতিবাহিত করতে পারবেন মৃত্যুর
আগপর্যন্ত।
সুষম খাদ্যটি হলো- Bio Spray Plus
আমাদের পণ্যে বায়ো স্প্রে
প্লাসে আছে ২২ প্রকার Amino acids
A-Alanine,
L-Arginine, Asparagine, Beta Alanin, Citruline, L-Cysteine, Glutamine,
Glutamine acid, Glycine, Histidine,
valine, Isoleucine,
L-Lysine, L-Methionine, Ornithine, Phenylalanine, Serine, Proline, Taurine,
Threonine, Tyrosine, tryptophan.
১০ প্রকার Essential
Vitamins Vitamine A Vitamine B1(Thiamine) Vitamine B2(Riboflabin) Vitamine
B3(Niacin) Vitamine B6(Pyridoxine)
Vitamine B9(Folic
Acid) Vitamine B12 Vitamine C Vitamine D Vitamine E
১০ প্রকার Minerals
Calsium, Chromim, Iron, Magnesium, Phosphorous, Potassium, Selenium, Zinc,
selenium, sodium, copper.
৩ প্রকার
Immunoglobulins IGG, IGA, IGM
৩ প্রকার Natural
Growth Factor : IGF-1, IGF-2,GF-B
যা আপনার শরীরে সম্পূর্ণ
খেয়াল রাখবে
বায়ো স্প্রে প্লাস ব্যবহারে
যে সকল উপকার পাওয়া যায় :
১/সকল প্রকার ক্ষতিকর
ভাইরাস থেকে আপনার শরীরকে সুরক্ষিত রেখে আগের চেয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বহুগুনে বাড়িয়ে
তুলে।
২/রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া
সঠিক রাখে।
৩/অক্সিডেশনের কারণে
দেহের কোষ ধ্বংসের প্রতিক্রিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে এবং নতুন কোষ তৈরি করে
৪/মাংসপেশী ও ত্বকের
পুরুত্ব বাড়ায়।
৫/অগ্নাশয়ের
(pancrease) বিটাসেল কোষ সবসময় সক্রিয় রাখার মাধ্যমে শরীরে ইন্সুলিন উৎপাদন স্বাভাবিক
রাখে।
৬/নিয়মিত বায়ো স্প্রে
প্লাস ব্যবহারে মাধ্যমে ডায়াবেটিস প্রতিকারে সহায়তা করে। গ্রোথ হরমোন বৃদ্ধির ফলে তারুণ্য
ও চেহারার লাবন্যতা ফিরে আসে এবং জৈবিক বয়স ১৫-২০ বছর পর্যন্ত পিছনে ফায়ার আসে।
৭/বায়ো স্প্রে প্লাস
নিয়মিত ব্যবহারে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL,VLDL,TG) এর মাত্রা কমে ভালো কোলেস্টেরল
(HDL) এর মাত্রা বাড়ে এবং হৃদপিন্ডের কার্যক্রমের প্রচুর উন্নতি ঘটে। ফলে :(ক ) উচ্চরক্ত
চাপ (খ ) হৃদযন্ত্রের রোগ : এনজাইনা ,মায়ো কার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন , করোনারি আর্টারি ডিজিস
, হার্ট ব্লক ইত্যাদির ঝুঁকি দূর করে
৮/স্তন, জরায়ু, ব্রেস্ট,
ফুসফুস, কোলন, ও প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৯/হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া
সঠিক রেখে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
১০/হার্টের বিভিন্ন ধরণের রোগ যেমন:
হৃদরোগ, স্ট্রোক, হার্টএটাকের ঝুঁকি কমায়।
১১/ব্রেইনের ক্ষয়রোধ
করে, ব্রেইনে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে এবং নার্ভাস সিস্টেমের কাজকে গতিময় করে।
ফলে : (ক) স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় (খ) স্ট্রোকের পরবর্তী প্যারালাইসিস থেকে রোগীগে স্বাভাবিক
অবস্থায় ফিরিয়ে আনে (গ) স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে (ঘ) অনিদ্রা দূর করে
১২/রক্তে কলেস্টোরল এর মাত্রা সঠিক রাখে, যার ফলে শরীরে অতিরিক্ত কলেস্টোরল
দূরীভূত হয়।
১৩/হার দাঁতের ক্ষয় রোধ
ও গঠন প্রক্রিয়া সঠিক রাখে।
১৪/শরীরের অভ্যন্তরে
তারল্যের ভার্ষম্যতা ঠিক রাখে।
১৫/বিভিন্ন ধরণের বাত
যেমনঃ জোড়াসন্ধির বেথা, মাংসপেশীর ব্যাথা, হাঁড়ের ব্যথা নিরাময়ে করে।
১৬/হরমোন ঘাটতি পূরণের
মাধ্যমে পুরুষ / মহিলাদের হরমোন জনিত বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দূর করে।
১৭/অনিদ্রা রোগ দূর করে
ও চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৮/ব্রেনের ক্ষয়রোধ করে
স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৯/হরমোন উৎপাদনের মাধ্যমে
দীর্ঘদিন তারুণ্য বা চেহারার লাবণ্যতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
২০/চুল কালো করে এবং
নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
২১/নার্ভাস সিস্টেমের
কারনে সৃষ্ট বিভিন্ন রকম জটিলতা দূর করে, যেমনঃ (ক) মাংশপেশী শিথিলতা বা ব্যাথা (খ)
মেরুদণ্ডের ব্যাথা (গ) অনিদ্রা (ঘ) জায়েন্ট এর ব্যাথা ইত্যাদি দূর হয়।
১২/রক্তে কলেস্টোরল এর মাত্রা সঠিক রাখে, যার ফলে শরীরে অতিরিক্ত কলেস্টোরল
দূরীভূত হয়।
১৩/হার দাঁতের ক্ষয় রোধ
ও গঠন প্রক্রিয়া সঠিক রাখে।
১৪/শরীরের অভ্যন্তরে
তারল্যের ভার্ষম্যতা ঠিক রাখে।
১৫/বিভিন্ন ধরণের বাত
যেমনঃ জোড়াসন্ধির বেথা, মাংসপেশীর ব্যাথা, হাঁড়ের ব্যথা নিরাময়ে করে।
১৬/হরমোন ঘাটতি পূরণের
মাধ্যমে পুরুষ / মহিলাদের হরমোন জনিত বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দূর করে।
১৭/অনিদ্রা রোগ দূর করে
ও চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৮/ব্রেনের ক্ষয়রোধ করে
স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৯/হরমোন উৎপাদনের মাধ্যমে
দীর্ঘদিন তারুণ্য বা চেহারার লাবণ্যতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
২০/চুল কালো করে এবং
নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
২১/নার্ভাস সিস্টেমের
কারনে সৃষ্ট বিভিন্ন রকম জটিলতা দূর করে, যেমনঃ (ক) মাংশপেশী শিথিলতা বা ব্যাথা (খ)
মেরুদণ্ডের ব্যাথা (গ) অনিদ্রা (ঘ) জায়েন্ট এর ব্যাথা ইত্যাদি দূর হয়।
২২/শরীরের বিভিন্ন ধরনের
চর্মরোগ, এলার্জি, ব্রণ, একজিমা, দূর করে।
২৩/পারকিনসন ( শরীর কাঁপুনি
) রোগ নিরাময়ে সহায়তা করে।
২৪/শরীরের বাড়তি মেদ
কমায়, ফলে অতিরিক্ত ওজন বহুলাংশে কমায়।
২৫/পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা
বৃদ্ধি করে, ফলে : (ক) হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় (খ) গ্যস্ট্রিক ও আলসার নিরাময় হয়।
২৬/গ্যাংগ্রিন (দুর্ঘটনা
জনিত ক্ষতে এবং ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষতে পঁচন ধরলে) রোগীর ক্ষত দ্রুত শুকায়, নিয়মিত ব্যবহার
উপশম হয় এবং অঙ্গহানির মতো অপূরণীয় হওয়া থেকে রক্ষা করে।
২৭/কিডনি ও লিভারের কার্যক্ষমতা
বৃদ্ধি করে। ফলে কিডনি ও লিভারের বিভিন্ন অবস্থা যেমনঃ (ক) কিডনি ফেইলিওর (খ) ইলেক্ট্রোলাইট
ইমব্যালেন্স (গ) কিডনিতে পাথর (ঘ) লিভার সিরোসিস এবং লিভার ক্যান্সার ইত্যাদি নিরাময়ে ভূমিকা রাখে।
২৮/কিডনি ডায়ালাইসিস
রোগীর ডায়ালাইসিসের সংখ্যা ক্রমান্নয়ে হ্রাস করে এবং ৪-৬ মাসের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থায়
ফিরিয়ে আনে।
২৯/ডায়াবেটিস প্রতিকারে
বায়ো স্প্রে প্লাস অত্যান্ত কার্যকারী এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি আশীর্বাদ
কারন : (ক) প্যানক্রিয়াসের অকার্যকর বিটাসেল পুনুরুজ্জীবনে সহায়তা করে (খ) ইনসুলিন
যথাযথ মাত্রায় উৎপাদনে ভূমিকা রাখে (গ) মাইক্রো ভাসকুলার জটিলতা যেমন চোখ, কিডনি, করোনারি
আর্টারি (হার্ট) , ফুসফুস ইত্যাদি ভাইটাল অঙ্গ রক্ষায় বায়ো স্প্রে প্লাস অদ্বিতীয়।
৩০/যৌন হরমোন উৎপাদন
বৃদ্ধি এবং প্রজনন তন্ত্রের হরমোনাল ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনে ফলে বিভিন্ন ধরনের যৌন সমস্যার
প্রতিকার হয়।

0 Comments