প্যারালাইসিস থেকে মুক্তির উপায় জানুন। প্যারালাইসিস রোগীর নিজ মুখে মুক্তির গল্প।
প্যারালাইসিস রোগ থেকে কিছুটা সেরে ওঠার পদ্ধতি হয়ত অনেকেরই জানা৷ কিন্তু এটা থেকে পুরোপুরি মুক্তির উপায় কি আজ পর্যন্ত বেরিয়েছে? না৷ সেই উপায়ই পরীক্ষা করে দেখছেন বিজ্ঞানীরা৷
বানরদের মস্তিষ্কের গঠনের সাথে মানব মস্তিষ্কের যে মিল রয়েছে এটা সবারই জানা৷ আর সে জন্যই প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাত রোগ সারানোর উপায় খুঁজতে বানরের উপর পরীক্ষা চালিয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷ বানর কী ভাবে চিন্তা করে, ইলেকট্রোড কী ভাবে বার্তা পাঠায় এ সব নিয়েই গবেষণা তাঁদের৷
ল্যাবে চালানো এই পরীক্ষায় একটি রেসাস প্রজাতির বানরকে একটি জয় স্টিক চালাতে দেয়া হয় অন্য একটি বানরের নির্দেশ মেনে৷ প্রথম বানরটির মস্তিষ্ক পুরোপুরি তার মাংসপেশীর সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়৷
কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিকাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মারিয়াম সানেচি সংবাদ সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘‘আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি যে কেউ তার চিন্তাশক্তিকে ব্যবহার করে নিজের অচল অঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে৷ এই পরীক্ষা সফল হলে একজন পক্ষাঘাত রোগী তার অচল অঙ্গের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাবেন৷''
পরীক্ষাগারে একদল প্রকৌশলী এবং স্নায়ুবিজ্ঞানী কাজ করেছেন৷ তাঁরা বানরের মস্তিষ্কের ইলেকট্রোড কী ভাবে মেরুদণ্ডের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং ঐ বানরটির মস্তিষ্ক থেকে কম্পিউটারের সাহায্যে কী ভাবে স্নায়বিক তথ্য অন্য বানরের মস্তিষ্কে পাঠানো যায়, সেটা নিয়ে পরীক্ষা করেছেন৷
প্রথম বানরটি যার নাম রাখা হয়েছে ‘মাস্টার' তাকে একটি বিশেষ চেয়ারে বসানো হয়, তার সামনে রাখা হয় একটি কম্পিউটার স্ক্রিন৷ সেই স্ক্রিনে একটি কার্সার এবং একটি সবুজ গোলক দেখা যায়৷ কার্সার দিয়ে সবুজ গোলকের লক্ষ্য ভেদ করতে হবে৷ সেই বানরটির মস্তিষ্ক রাখা হয় পুরোপুরি শান্ত ও নিস্তেজ অর্থাৎ নিষ্ক্রিয়৷
দ্বিতীয় বানরটির নাম ‘অবতার'৷ যার বাহু একটি ৩৬০ ডিগ্রির জয় স্টিকের সাথে বেঁধে দেয়া হয়৷ যার সাহায্যে বানরটি কার্সারটির স্থান বদল করতে পারে এবং তাকেও একই ধরনের টার্গেট দেয়া হয়৷
মাস্টার যখন কার্সারটি নড়ানোর কথা ভাবে, তখন তার চিন্তাটাকে কম্পিউটারের সাহায্যে অবতারের স্পাইনাল কর্ড বা মেরুদণ্ডের মাধ্যমে স্নায়বিক তথ্য ঘুমন্ত অবতারের কাছে পৌঁছে যায় এবং তার মাংসপেশী সচল হয় ও জয় স্টিকটি নড়তে থাকে৷ যখনই কার্সারটি লক্ষ্যভেদ করে তখন মাস্টারকে পুরস্কার হিসেবে জুস দেয়া হয়৷
এর আগেও তথাকথিত ‘ব্রেন মেশিন ইন্টারফেসেস' বা বিএমআই-এর গবেষণায় দেখা গেছে, রোবোটিক্স হাত নিজের চিন্তা ব্যবহার করে কম্পিউটার কার্সার নড়াতে পারে৷ সানেচি এবং তাঁর দলের দাবি, তারাই প্রথম এই জিনিস আবিষ্কার করলেন, অর্থাৎ এক প্রাণীর চিন্তা শক্তির মাধ্যমে অন্য প্রাণীর অঙ্গ পরিচালিত করা৷
ফলাফলে এটাই প্রমাণ হয়, কেবল চিন্তা করেই কোন ব্যক্তি একটি বাহুকে দুই ডাইমেনশনে ব্যবহার করতে পারে, যদি মস্তিষ্কের সাথে মাংসপেশীর শারীরিক যোগাযোগ নাও থাকে৷ গবেষকরা জানিয়েছেন, মাস্টার ও অবতারের এই জুটি ৮৪ ভাগ ক্ষেত্রে লক্ষ্য ভেদে সফল হয়েছে৷
বর্তমান এলোপ্যাথি ট্রিটমেনটে প্যারালাইসিস রোগীকে সকালে খেতে দেয়া হয় vitamine B1 + V2 +B6 =নিউরালজিন
বিকালে খেতে দেয়া হয় vitamine B1 + V2 +B12 =নিউরোবী
সাধারণ ঔষধে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ হবেনা বিধায় প্যারালাইসিস রোগী ভালো হয় না।
বায়ো স্প্রে প্লাস শরীরের সকল ঘাটতি পূরণ করে বিধায় প্যারালাইসিস রোগী ভালো হয়।
৮ প্রকার Vitamine দিয়ে তৈরী হয় vitamine B complex
বায়ো স্প্রে প্লাস ব্যবহার করলে যারা বর্তমানে প্যারালাইসিস হয়ে বিছানায় পরে গেছেন ইনশাআল্লাহ তারা সুস্থ হয়ে আবার আগের মতো সুস্থ স্বাভাবিক জীবন করতে পারবেন।
বায়ো স্প্রে প্লাস ব্যবহার করে সুস্থ হয়েছেন এমন কিছু প্যারালাইসিস রুগীর কথা ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরা হলো।
আজকে একজন প্যারালাইসিস রোগীর এই রোগঃ থেকে মুক্ত হবার গল্প বলবো। উনার নাম গোলাম মোস্তফা,উনি সরকারি স্কুল এর প্রিন্সিপাল ছিলে। ৭ বৎসর যাবৎ বিছানায় শুয়ে ছিলেন,কথা বলতে পারতেননা,চলতে পারতেননা। কিন্তু কিছুদিন যাবৎ তার অবস্থার উন্নতি ঘটতে থাকে। উনি একটি ডায়েটারি সাপ্লিমেন্ট নিচ্ছেলেন। উনার মুখেই বিস্তারিত শুনতে পারবেন।
Video:
বায়ো স্প্রে প্লাসে ১০ প্রকার Essential Vitamins সহ আরো আছে
২২ প্রকার Amino acids ,A-Alanine, L-Arginine, Asparagine, Beta Alanin, Citruline, L-Cysteine, Glutamine, Glutamine acid, Glycine, Histidine, valine, Isoleucine, L-Lysine, L-Methionine, Ornithine, Phenylalanine, Serine, Proline, Taurine, Threonine, Tyrosine, tryptophan.
১০ প্রকার Essential Vitamins Vitamine A Vitamine B1(Thiamine) Vitamine B2(Riboflabin) Vitamine B3(Niacin) Vitamine B6(Pyridoxine)
Vitamine B9(Folic Acid) Vitamine B12 Vitamine C Vitamine D Vitamine E
১০ প্রকার Minerals Calcium, Chromium, Iron, Magnesium, Phosphorous, Potassium, Selenium, Zinc, selenium, sodium, copper.
৩ প্রকার Immunoglobulins IGG, IGA, IGM
ব্যবহার বিধি :
প্রতি মাসে ১টি করে ৬ মাস গ্রহণ করতে হবে।
আজই যোগাযোগ করুন
পণ্যটি পেতে সরাসরি কল করুন:
মো সাগর হোসাইন: 01314-881407
সারা দেশে কোরিয়ার যোগে পাঠানো সম্ভব।
যা আপনার শরীরে সম্পূর্ণ খেয়াল রাখবে । বার্ধ্যকের সময়কালকে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত পিছিয়ে দিবে ।
অর্থাৎ ১০ বছর আগে আপনার শরীরের অর্গান গুলো যেরকম সুস্থ ছিল সেরকম সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন।
বায়ো স্প্রে প্লাস এর বিকল্প কোনো হরমোনাল পণ্য আজ আবিষ্কার হয়নি যা একই সাথে যে কোনো হরমোনাল সমস্যা গুলোর প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে। যারা এখনো বড়ো কোনো রোগে আক্রান্ত হয়নি তাদের জন্য প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে। যারা রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের জন্য প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করবে।
বায়ো স্প্রে প্লাস ব্যবহারে যে সকল উপকার পাওয়া যায় :
১/সকল প্রকার ক্ষতিকর ভাইরাস থেকে আপনার শরীরকে সুরক্ষিত রেখে আগের চেয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বহুগুনে বাড়িয়ে তুলে।
২/রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া সঠিক রাখে।
৩/অক্সিডেশনের কারণে দেহের কোষ ধ্বংসের প্রতিক্রিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে এবং নতুন কোষ তৈরি করে
৪/মাংসপেশী ও ত্বকের পুরুত্ব বাড়ায়।
৫/অগ্নাশয়ের (pancrease) বিটাসেল কোষ সবসময় সক্রিয় রাখার মাধ্যমে শরীরে ইন্সুলিন উৎপাদন স্বাভাবিক রাখে।
৬/নিয়মিত বায়ো স্প্রে প্লাস ব্যবহারে মাধ্যমে ডায়াবেটিস প্রতিকারে সহায়তা করে। গ্রোথ হরমোন বৃদ্ধির ফলে তারুণ্য ও চেহারার লাবন্যতা ফিরে আসে এবং জৈবিক বয়স ১৫-২০ বছর পর্যন্ত পিছনে ফায়ার আসে।
৭/বায়ো স্প্রে প্লাস নিয়মিত ব্যবহারে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL,VLDL,TG) এর মাত্রা কমে ভালো কোলেস্টেরল (HDL) এর মাত্রা বাড়ে এবং হৃদপিন্ডের কার্যক্রমের প্রচুর উন্নতি ঘটে। ফলে :(ক ) উচ্চরক্ত চাপ (খ ) হৃদযন্ত্রের রোগ : এনজাইনা ,মায়ো কার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন , করোনারি আর্টারি ডিজিস , হার্ট ব্লক ইত্যাদির ঝুঁকি দূর করে
৮/স্তন, জরায়ু, ব্রেস্ট, ফুসফুস, কোলন, ও প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৯/হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া সঠিক রেখে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
১০/হার্টের বিভিন্ন ধরণের রোগ যেমন: হৃদরোগ, স্ট্রোক, হার্টএটাকের ঝুঁকি কমায়।
১১/ব্রেইনের ক্ষয়রোধ করে, ব্রেইনে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে এবং নার্ভাস সিস্টেমের কাজকে গতিময় করে। ফলে : (ক) স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় (খ) স্ট্রোকের পরবর্তী প্যারালাইসিস থেকে রোগীগে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে (গ) স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে (ঘ) অনিদ্রা দূর করে
১২/রক্তে কলেস্টোরল এর মাত্রা সঠিক রাখে, যার ফলে শরীরে অতিরিক্ত কলেস্টোরল দূরীভূত হয়।
১৩/হার দাঁতের ক্ষয় রোধ ও গঠন প্রক্রিয়া সঠিক রাখে।
১৪/শরীরের অভ্যন্তরে তারল্যের ভার্ষম্যতা ঠিক রাখে।
১৫/বিভিন্ন ধরণের বাত যেমনঃ জোড়াসন্ধির বেথা, মাংসপেশীর ব্যাথা, হাঁড়ের ব্যথা নিরাময়ে করে।
১৬/হরমোন ঘাটতি পূরণের মাধ্যমে পুরুষ / মহিলাদের হরমোন জনিত বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দূর করে।
১৭/অনিদ্রা রোগ দূর করে ও চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৮/ব্রেনের ক্ষয়রোধ করে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৯/হরমোন উৎপাদনের মাধ্যমে দীর্ঘদিন তারুণ্য বা চেহারার লাবণ্যতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
২০/চুল কালো করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
২১/নার্ভাস সিস্টেমের কারনে সৃষ্ট বিভিন্ন রকম জটিলতা দূর করে, যেমনঃ (ক) মাংশপেশী শিথিলতা বা ব্যাথা (খ) মেরুদণ্ডের ব্যাথা (গ) অনিদ্রা (ঘ) জায়েন্ট এর ব্যাথা ইত্যাদি দূর হয়।
১২/রক্তে কলেস্টোরল এর মাত্রা সঠিক রাখে, যার ফলে শরীরে অতিরিক্ত কলেস্টোরল দূরীভূত হয়।
১৩/হার দাঁতের ক্ষয় রোধ ও গঠন প্রক্রিয়া সঠিক রাখে।
১৪/শরীরের অভ্যন্তরে তারল্যের ভার্ষম্যতা ঠিক রাখে।
১৫/বিভিন্ন ধরণের বাত যেমনঃ জোড়াসন্ধির বেথা, মাংসপেশীর ব্যাথা, হাঁড়ের ব্যথা নিরাময়ে করে।
১৬/হরমোন ঘাটতি পূরণের মাধ্যমে পুরুষ / মহিলাদের হরমোন জনিত বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দূর করে।
১৭/অনিদ্রা রোগ দূর করে ও চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৮/ব্রেনের ক্ষয়রোধ করে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে।
১৯/হরমোন উৎপাদনের মাধ্যমে দীর্ঘদিন তারুণ্য বা চেহারার লাবণ্যতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
২০/চুল কালো করে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
২১/নার্ভাস সিস্টেমের কারনে সৃষ্ট বিভিন্ন রকম জটিলতা দূর করে, যেমনঃ (ক) মাংশপেশী শিথিলতা বা ব্যাথা (খ) মেরুদণ্ডের ব্যাথা (গ) অনিদ্রা (ঘ) জায়েন্ট এর ব্যাথা ইত্যাদি দূর হয়।
২২/শরীরের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ, এলার্জি, ব্রণ, একজিমা, দূর করে।
২৩/পারকিনসন ( শরীর কাঁপুনি ) রোগ নিরাময়ে সহায়তা করে।
২৪/শরীরের বাড়তি মেদ কমায়, ফলে অতিরিক্ত ওজন বহুলাংশে কমায়।
২৫/পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ফলে : (ক) হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় (খ) গ্যস্ট্রিক ও আলসার নিরাময় হয়।
২৬/গ্যাংগ্রিন (দুর্ঘটনা জনিত ক্ষতে এবং ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষতে পঁচন ধরলে) রোগীর ক্ষত দ্রুত শুকায়, নিয়মিত ব্যবহার উপশম হয় এবং অঙ্গহানির মতো অপূরণীয় হওয়া থেকে রক্ষা করে।
২৭/কিডনি ও লিভারের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফলে কিডনি ও লিভারের বিভিন্ন অবস্থা যেমনঃ (ক) কিডনি ফেইলিওর (খ) ইলেক্ট্রোলাইট ইমব্যালেন্স (গ) কিডনিতে পাথর (ঘ) লিভার সিরোসিস এবং লিভার ক্যান্সার ইত্যাদি নিরাময়ে ভূমিকা রাখে।
২৮/কিডনি ডায়ালাইসিস রোগীর ডায়ালাইসিসের সংখ্যা ক্রমান্নয়ে হ্রাস করে এবং ৪-৬ মাসের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।
২৯/ডায়াবেটিস প্রতিকারে বায়ো স্প্রে প্লাস অত্যান্ত কার্যকারী এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি আশীর্বাদ কারন : (ক) প্যানক্রিয়াসের অকার্যকর বিটাসেল পুনুরুজ্জীবনে সহায়তা করে (খ) ইনসুলিন যথাযথ মাত্রায় উৎপাদনে ভূমিকা রাখে (গ) মাইক্রো ভাসকুলার জটিলতা যেমন চোখ, কিডনি, করোনারি আর্টারি (হার্ট) , ফুসফুস ইত্যাদি ভাইটাল অঙ্গ রক্ষায় বায়ো স্প্রে প্লাস অদ্বিতীয়।
৩০/যৌন হরমোন উৎপাদন বৃদ্ধি এবং প্রজনন তন্ত্রের হরমোনাল ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনে ফলে বিভিন্ন ধরনের যৌন সমস্যার প্রতিকার হয়।
৩১/চুল পড়া কমায়, নতুন চুল গজানো বৃদ্ধি করে এবং চুল ঘন ও কালো করে।

0 Comments