ক্যান্সার শব্দটাতেই একটি আতঙ্কের বিষয়। শুনলেই কেমন আঁতকে উঠতে হয়। সেটার কারণ হচ্ছে ক্যান্সারেই মৃত্যু এমনটা আগে হত। তবে বর্তমানে উন্নত চিকিৎসার কারণে মানুষের মনে ক্যান্সার ভীতিটা আর আগের মত নেই।  তাই ব্লাড ক্যান্সার হোক আর যে ক্যান্সারই হোক চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হওয়া সম্ভব। 

 

 

মূলত লিউকেমিয়াকে আমরা ব্লাড ক্যানসার বলে থাকি। এটি হলো রক্তকোষের ক্যানসার, বিশেষত শ্বেত রক্তকণিকার ক্যানসার। রক্তকোষ তৈরি হয় বোনম্যারো বা অস্থিমজ্জায়, তারপর ধাপে ধাপে পরিপক্ব বা পরিণত হয়ে অবশেষে এটি রক্তে আসে। যদি কোনো কারণে অতিমাত্রায় ও অস্বাভাবিকভাবে এই রক্তকোষ তৈরি হয়, তাহলে সেগুলো পরিপক্ব হতে পারে না। এতে প্রচুর অপরিপক্ব ও অস্বাভাবিক রক্তকোষ রক্তপ্রবাহে চলে আসে। মূলত শ্বেত রক্তকণিকাই বেশি আক্রান্ত হয়। কিন্তু ক্রমে অস্থিমজ্জা পুরোপুরি আক্রান্ত হওয়ার কারণে রক্তের অন্যান্য কোষের অভাবও দেখা দেয়।এই ধরণের ব্লাড ক্যান্সার তিন ধরণের হয়ে থাকে।


১। একিউট মাইলোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া
২। একিউট লিমফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া
৩। ক্রনিক লিমফোসাইটিক লিউকেমিয়া

 

 

লসিকা গ্রন্থি থেকে সৃষ্ট এক ধরনের ব্লাড ক্যান্সারকে লিমফোমা বলে। এই ধরণের ব্লাড ক্যান্সার ২ ধরণের হয়ে থাকে।
১। হজকিন ও নন হজকিন লিমফোমা,
২। লিমফোব্লাস্টিক লিমফোমা ইত্যাদি।

 

মাইলোমা ও প্লাজমা সেল লিউকেমিয়া: প্লাজমা সেল থেকে সৃষ্ট ব্লাড ক্যান্সার।

 ব্লাড ক্যান্সারের উপসর্গ গুলো কি এবং কেন হয়?

 দীর্ঘদিনের জ্বর, দূর্বলতা, খাবারে অরুচি, বুকে ধড়পড়, ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া,রক্তশূন্যতা, ত্বকে লাল র‌্যাশ, দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্তপাত, হাড়ে ব্যথা, বারবার সংক্রমণ ইত্যাদি সব উপসর্গ নিয়ে প্রকাশ পেতে পারে ব্লাড ক্যানসার। অনেক সময় কেবল রুটিন পরীক্ষা করতে গিয়েই ধরা পড়ে। রক্তের কাউন্ট ও পেরিফেরাল ব্লাড ফিল্মই বেশির ভাগ সময় রোগ ধরিয়ে দেয়। তবে বোনম্যারো পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হয়। ফ্লো সাইটোমেট্রি, ইমিউনোফেনোটাইপিং ইত্যাদি আধুনিক পরীক্ষা এখন সরকারি হাসপাতালগুলোতেই হচ্ছে।

 

কেন হয়?

ব্লাড ক্যানসার কেন হয় তার সঠিক কারণটি এখনো অস্পষ্ট। নানা ধরনের তেজস্ক্রিয়তার প্রভাব, রাসায়নিক বর্জ্য, ধূমপান, কৃত্রিম রং, কীটনাশক, ভাইরাস ইত্যাদিকে দায়ী করা হয়। এগুলোর প্রভাবে জিনে মিউটেশন ঘটে যায় ও কোষ বিভাজনে অস্বাভাবিক উল্টাপাল্টা সংকেত প্রবাহিত হয়। তখন কোষ বিভাজনে অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়, অপরিণত অস্বাভাবিক কোষ রক্তপ্রবাহে চলে আসে। ব্লাড ক্যানসার ছোঁয়াচে বা সংক্রামক নয়। ব্লাড ক্যানসার ছোট–বড় যে কারও হতে পারে।

 

ব্লাড ক্যান্সারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো কেমিক্যাল। এরপর ভাইরাস, পরিবেশগত রেডিয়েশন। আর আগেই বলেছি জেনেটিক কারণ।

আমরা প্রতিনিয়ত যেসব কেমিক্যালের সম্মুখীন হই, এই কেমিক্যালের মধ্যে কারসিনোজেনিক উপাদান রয়েছে, যেটা দিয়ে ব্লাড ক্যানসার হতে পারে। যেমন : আমাদের ঘরের দ্রব্যাদির কথাই ধরি, এই যে জুতায় পালিশ করছি আমরা সুপলিশ দিয়ে, এর মধ্যে একটা বিদঘুটে গন্ধ আছে খেয়াল করবেন। একটা উৎকট গন্ধ। এর পর যে নেইলপলিশ, রিমুভার, কসমেটিকস, পারফিউমের ভেতরে, অর্থাৎ যেসব কেমিক্যালের মধ্যে অ্যারোমেটিক গন্ধ রয়েছে, সেগুলো কারসিনোজেন। তার পর যারা রঙের প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, আলকাতরার প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, পেট্রোলিয়ামজাতীয় প্রতিষ্ঠানে কাজ করে, এমনকি পেট্রলপাম্পে যারা কাজ করে, তাদের এই সমস্যা হতে পারে। এবং আপনি শুনলে অবাক হবেন, এর ভেতরে কিছু কর্মী যারা নেশাগ্রস্ত হয়ে যায়। যে পেট্রলের গন্ধ না নিলে তাদের ভালো লাগে না। প্রতিদিন গিয়ে এরা ওই গন্ধ না নিয়ে তাদের ভালো লাগে না। সুপার গ্লু বা গামজাতীয় যে জিনিস রয়েছে, যারা এই গাম নিয়ে কাজ করে, তাদের এই সমস্যা হতে পারে। আমি কয়েক দিন আগে দেখলাম, একটা শিশু ওখানে কাজ করে, সে পলিথিনের ব্যাগের ভেতর গাম রেখে ওইটা মুখের ভেতরে নিয়ে নিশ্বাস নিচ্ছে। নেশাগ্রস্ত হয়ে যাচ্ছে। না নিলে তার ভালো লাগছে না। এ ধরনের যত কেমিক্যাল আছে, সেগুলো কারসিনোজেন। এগুলো থেকে ক্যানসার হতে পারে।

আমরা যদি খাবারের দিকে আসি, খাবারে অনেক কিছুই মেলানো হয়, যেগুলো কারসিনোজেন। খাবার সংরক্ষণ করার জন্য যে ফরমালিন দেওয়া হয়, মাছে দেওয়া হয়, ফলে দেওয়া হয়, সবজিতে দেওয়া হয়—এগুলো থেকে ক্যানসার হতে পারে। এই ফরমালিন কীভাবে প্রিজারভ করে? ফরমালিনে ডোবানোর সঙ্গে সঙ্গে প্রোটিনগুলো ভেতরে ফিক্সড হয়ে গেল। তখন ওই জিনিসটির সহজে আর পচন ধরবে না। আর ওই জিনিস খাওয়ার পর ফরমালিন যখন আমাদের শরীরে যায়, সে ভেতরে গিয়ে একেকটা জিনকে প্যারালাইজড করে দিতে পারে। তার পর আমরা আম পাকার জন্য, কলা পাকার জন্য কার্বাইড ব্যবহার করি। এগুলো থেকে হয়। এর পর আমাদের কৃষিক্ষেত্রে যে ফার্টিলাইজার ব্যবহার করা হচ্ছে, কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে, এগুলো দেহে ক্ষতি করে।

এখন কীভাবে এগুলো ক্ষতি করে? ছোট্ট একটা উদাহরণ দিই। আপনি যদি ফুলকপি খেতে চান, সেটা তো শীতের মৌসুমের একটা সবজি। শীত শুরু হওয়ার আগেই দেখলেন, বাজারে ফুলকপি চলে এসেছে। পরিমাণটা বড় নয়, ছোট ছোট। তবে অনেক দাম। কিন্তু আপনার লোভ হলো এটি নেওয়ার। বা একটা টমেটোর কথাই ধরেন, যেগুলো সময়ের আগে বাজারে এসেছে, সেটার ভেতরে অত্যধিক কেমিক্যাল দেওয়া হয়, ফার্টিলাইজার দেওয়া হয়, ইনসেকটিসাইড দেয়। এর পর পাকানোর ওষুধ কার্বাইড দেওয়া হয়। এভাবে একে জোর করে সময়ের আগে বাজারে নিয়ে আসা হলো বেশি দামের আশায়। এই জিনিসগুলো যদি আমরা খাই, যা একেবারে কেমিক্যালে ভরা, আর কেউ যদি এগুলো বেশি বেশি খেতে থাকে, তাহলে ক্যানসার হতে পারে।

তার পর রেডিয়েশনের কথা ধরেন। যেসব প্রতিষ্ঠানে এক্স-রে, রেডিওথেরাপি ইত্যাদি হয়, সেখানে যদি সুরক্ষার জন্য ডিভাইস ব্যবহার না করা হয়, তাহলে ওখান থেকে ক্যানসার হতে পারে। উন্মুক্ত পরিবেশে যারা কাজ করে, যেমন—সমুদ্রে যারা কাজ করে, সে প্রতিনিয়ত সূর্যের আলোয় কাজ করে। ওখানে লবণাক্ত পানি, সূর্যের আলো সমুদ্রে পড়ে রিফ্লেকশন হয়ে শরীরে চলে আসছে। সমুদ্রসৈকতে বালু, বালুর ভেতরে সূর্যের আলো প্রতিফলিত হয়ে শরীরে আসছে। এসব থেকেও ক্যানসার হতে পারে।

ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি কারা?

রক্ত ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণগুলি পুরোপুরি বোঝা যায় না, যদিও এটি বিশ্বাস করা হয় যে জেনেটিক এবং পরিবেশগত কারণগুলির সংমিশ্রণ থেকে রক্তের ক্যান্সারগুলি বিকশিত হয়।

ধূমপান, বিকিরণের এক্সপোজার এবং বেনজিনের মতো রাসায়নিকগুলির বহিঃপ্রকাশ (একটি বহুল ব্যবহৃত শিল্প রাসায়নিক রাসায়নিক) এগুলি কয়েকটি ধরণের রক্ত ক্যান্সারের ঝুঁকির সাথে যুক্ত হয়েছে।


প্রতিরোধের উপায় :
১। যেসব রোগীকে কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি একসঙ্গে দেয়া হয় তাদের মধ্যে ব্লাড ক্যান্সারের প্রবণতা প্রায় ২০ গুণ বেড়ে যায়।
২। সকল ধরণের তেজস্ক্রিয়তা পরিহার করতে হবে।
৩। রাসায়নিক দ্রব্যাদির সংস্পর্শ পরিহার করতে হবে।
৪। এক্স-রে বিভাগে ও নিউক্লিয়ার বিভাগের কাজ করার সময় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
৫। ধূমপান ও তামাক জর্দা পরিহার করতে হবে।

 

বাঁচার উপায় : আমাদের বর্তমান allopathic medicine আমাদের রোগ কে নিরাময় না করে রোগ কে শুধু কন্ট্রোল করে যাচ্ছে যার ফলশ্রুতিতে আমরা আরো বিভিন্ন রগের শিকার হয়ে যাচ্ছি।

কিন্তু অত্যাধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান

Biotechnology আপনার শরীরের কোনো প্রকার সাইড ইফেক্ট না করে আপনার রোগের সমাধান করে।

 

 

 আমাদের  bio-spray plus Biotechnology এর এক বিস্ময়কর আবিষ্কার

bio-spray plus  একই সাথে যে কোনো হরমোনাল সমস্যা গুলোর  প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে। bio-spray plus এ আছে Vitamin  B9   ( Folic  Acid )

১/ শ্বেত রক্ত কণিকার   (White blood cells) সহায়ক টি-কোষ (Helper T-cells) এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে

২/ লোহিত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি করে।

৩/ রোগ প্রতিরোধ শরীরের  (এন্টিবডি ) উৎপাদন বৃদ্ধি করে।

৪/ রক্তের শ্বেত রক্ত কণিকা বিভাজন বৃদ্ধি করে

৫/ প্রাকৃতিক হত্যাকারী কোষের বিপরীতে নতুন কোষের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।

৬/  টিউমার প্রতিরোধ করতে  টি-লিম্ফোসাইটস (T-lymphocytes) এর পরিমান  বৃদ্ধি করে।

 

bio-spray plus ব্যবহারে শরীরে আর রক্ত দিতে হয় না।  ব্লাড ক্যান্সার থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়ার উপায়ে bio-spray plus.

 

আমাদের পণ্যে বায়ো স্প্রে প্লাসে   ১০ প্রকার Essential Vitamins সহ আরো আছে

২২ প্রকার Amino acids ,A-Alanine, L-Arginine, Asparagine, Beta Alanin, Citruline, L-Cysteine, Glutamine, Glutamine acid, Glycine, Histidine, valine, Isoleucine, L-Lysine, L-Methionine, Ornithine, Phenylalanine, Serine, Proline, Taurine, Threonine, Tyrosine, tryptophan.

 

১০ প্রকার Essential Vitamins Vitamine A Vitamine B1(Thiamine) Vitamine B2(Riboflabin) Vitamine B3(Niacin) Vitamine B6(Pyridoxine)

 

Vitamine B9(Folic Acid) Vitamine B12 Vitamine C Vitamine D Vitamine E

 

১০ প্রকার Minerals Calsium, Chromim, Iron, Magnesium, Phosphorous, Potassium, Selenium, Zinc, selenium, sodium, copper.

 

৩ প্রকার Immunoglobulins IGG, IGA, IGM

 

যা আপনার শরীরে সম্পূর্ণ খেয়াল রাখবে । বার্ধ্যকের সময়কালকে প্রায় ১০ বছর পর্যন্ত পিছিয়ে দিবে ।

অর্থাৎ ১০ বছর আগে আপনার শরীরের অর্গান গুলো যেরকম সুস্থ ছিল সেরকম সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন।

 

বায়োস্প্রে প্লাস প্রোডাক্টটির মূল্য৭০০০ টাকা



https://www.youtube.com/watch?v=22veRzX8VuM

ব্যবহার বিধি

প্রতি মাসে ১টি করে মাস গ্রহণ করতে হবে।

 

আজই যোগাযোগ করুন
পণ্যটি পেতে সরাসরি কল করুন:

মো সাগর হোসাইন01314-881407

সারা দেশে কোরিয়ার যোগে পাঠানো সম্ভব।

0 Comments